করোনার কথা
শুনলেই আতঙ্ক নামে অবশ্যই কিছু আসে যায়! বিষয়টা হাড়ে হাড়ে টের পাচ্ছেন ভারতের উত্তরপ্রদেশের সীতাপুর জেলার করোনা গ্রামের বাসিন্দারা। পরিস্থিতি এমন দাঁড়িয়েছে, ওই গ্রামের বাসিন্দাদের দেখলেই লোকজন তেলেবেগুনে জ্বলে উঠছেন। সবাই তাদের সঙ্গে এমন আচরণ করে যেন তারা সবাই করোনার জীবাণু বহন করে চলেছেন!
গ্রামের বাসিন্দা রাজন তার বিড়ম্বনার কথা বলছিলেন এভাবে- ‘আমরা রাস্তায় বের হলে পুলিশ যদি জিজ্ঞাসা করে কোথায় যাচ্ছি কিংবা কোথা থেকে আসছি, তখন আমরা বলতে পারি না। যদি বলি করোনা থেকে এসেছি তাহলে তারা সঙ্গে সঙ্গে আমাদের পাকড়াও করে। এ নিয়ে আমরা খুব বিড়ম্বনার মধ্যে আছি।’ভারতে দিন দিন করোনাভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে।
এখন পর্যন্ত এই সংখ্যা ১ হাজার ছাড়িয়ে গেছে। অন্যদিকে মৃতের সংখ্যা ২৮। তবে শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত করোনা গ্রামে কেউ করোনায় আক্রান্ত হয়নি! তারপরও বাসিন্দারা চাইছেন, দ্রুত পাল্টে ফেলা হোক এই অশুভ নাম। মানেই আতঙ্ক, অথচ এই করোনার মধ্যেই বছরের পর বছর দিব্যি বসবাস করছেন কয়েক হাজার মানুষ।
কপাল কুঁচকানোর কিছু নেই, ওই বাসিন্দাদের গ্রামের নামই করোনা। এতদিন তারা সুখে-শান্তিতেই বসবাস করছিলেন। কিন্তু এবার যেই না তাদের গ্রামের নাম নিয়ে আগমন ঘটলো ভয়ংকর এক মহামারির, তাতেই রাতারাতি বাসিন্দারা হয়ে গেলেন ভিলেন! নামে অবশ্যই কিছু আসে যায়!
বিষয়টা হাড়ে হাড়ে টের পাচ্ছেন ভারতের উত্তরপ্রদেশের সীতাপুর জেলার করোনা গ্রামের বাসিন্দারা। পরিস্থিতি এমন দাঁড়িয়েছে, ওই গ্রামের বাসিন্দাদের দেখলেই লোকজন তেলেবেগুনে জ্বলে উঠছেন। সবাই তাদের সঙ্গে এমন আচরণ করে যেন তারা সবাই করোনার জীবাণু বহন করে চলেছেন!
গ্রামের বাসিন্দা রাজন তার বিড়ম্বনার কথা বলছিলেন এভাবে- ‘আমরা রাস্তায় বের হলে পুলিশ যদি জিজ্ঞাসা করে কোথায় যাচ্ছি কিংবা কোথা থেকে আসছি, তখন আমরা বলতে পারি না। যদি বলি করোনা থেকে এসেছি তাহলে তারা সঙ্গে সঙ্গে আমাদের পাকড়াও করে। এ নিয়ে আমরা খুব বিড়ম্বনার মধ্যে আছি।’ভারতে দিন দিন করোনাভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে।
এখন পর্যন্ত এই সংখ্যা ১ হাজার ছাড়িয়ে গেছে। অন্যদিকে মৃতের সংখ্যা ২৮। তবে শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত করোনা গ্রামে কেউ করোনায় আক্রান্ত হয়নি! তারপরও বাসিন্দারা চাইছেন, দ্রুত পাল্টে ফেলা হোক এই অশুভ নাম।
0 coment rios: